বেলিন্ডা ক্লার্কX Rk v hønna Heletl oall000

বেলিন্ডা ক্লার্ক
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম (1970-09-10) ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৭০ (বয়স ৪৮)
নিউক্যাসল, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি ব্যাটসম্যান
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি অফ-ব্রেক
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় পার্শ্ব
  • অস্ট্রেলিয়া
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১১৯)
২৬ জানুয়ারি ১৯৯১ বনাম ভারত
শেষ টেস্ট২৪ আগস্ট ২০০৫ বনাম ইংল্যান্ড
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৬৬)
১৭ জানুয়ারি ১৯৯১ বনাম নিউজিল্যান্ড
শেষ ওডিআই১ সেপ্টেম্বর ২০০৫ বনাম ইংল্যান্ড
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই টি২০আই এনসিএল
ম্যাচ সংখ্যা ১৫ ১১৮ ৮৯
রানের সংখ্যা ৯১৯ ৪৮৪৪ ৪০৭৪
ব্যাটিং গড় ৪৫.৯৫ ৪৭.৪৯ ৪.০০ ৫৩.৬০
১০০/৫০ ২/৬ ৫/৩০ ০/০ ৭/৩৫
সর্বোচ্চ রান ১৩৬ ২২৯* ১২২*
বল করেছে ৭৮ ৯০ ৫০৮
উইকেট - ১১
বোলিং গড় ২৮.০০ ১৭.০০ ২১.৮১
ইনিংসে ৫ উইকেট -
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ১/১০ ১/৭ - ২/১৬
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৪/- ৪৫/- ১/– ৫৬/–
উৎস: ক্রিকইনফো, ১ মার্চ ২০১৭

বেলিন্ডা জেন ক্লার্ক, এএম (ইংরেজি: Belinda Jane Clark; জন্ম: ১০ সেপ্টেম্বর, ১৯৭০) নিউ সাউথ ওয়েলসের নিউক্যাসলে জন্মগ্রহণকারী সাবেক অস্ট্রেলীয় প্রমিলা ক্রিকেটার। ১৯৯১ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন বেলিন্ডা ক্লার্ক। মহিলাদের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিনিই প্রথম খেলোয়াড়, যিনি দ্বি-শতক রান হাঁকিয়েছেন।[১]

পরিচ্ছেদসমূহ

  • খেলোয়াড়ী জীবন
  • অবসর
  • সম্মাননা
  • তথ্যসূত্র
  • আরও দেখুন
  • বহিঃসংযোগ

খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]

ভারতে অনুষ্ঠিত ১৯৯৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ডেনমার্কের বিপক্ষে অবিস্মরণীয় ভূমিকা পালন করেন। ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ তারিখে মুম্বইয়ের মিডল ইনকাম গ্রুপ গ্রাউন্ডের খেলায় দূর্বলতম দল ডেনমার্কের মুখোমুখি হয় তার দল। ঐ খেলায় তিনি সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ অপরাজিত ২২৯* রান করেছিলেন।[২] পুরুষ বা নারী - যে কোন ক্ষেত্রে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ওডিআইয়ে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ করার নজির গড়েছিলেন।[৩] তার এ রানের কল্যাণে গ্রুপ পর্বের ঐ খেলায় অস্ট্রেলিয়া সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ ৪১২/৩ দাঁড় করায়।[৪]

অবসর[সম্পাদনা]

১৯৯৪ সাল থেকে ২০০৫ সালে অবসর গ্রহণের পূর্ব-পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০০৫ তারিখে বেলিন্ডা ক্লার্ক খেলোয়াড়ী জীবন থেকে তাঁর অবসর গ্রহণের কথা ঘোষণা করেন। এ সময়কাল পর্যন্ত ১১৮টি একদিনের আন্তর্জাতিক এবং ১৫টি টেস্টে অংশ নিয়েছিলেন। এছাড়াও, সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ও ৮৯টি মহিলাদের জাতীয় ক্রিকেট লীগের খেলায় অংশ নিয়েছেন।[৫] এরপর ব্রিসবেনে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট একাডেমিতে ম্যানেজারের নতুন ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।

সম্মাননা[সম্পাদনা]

স্বদেশী কারেন রোল্টনকে সাথে নিয়ে ১৯৯০-এর দশক থেকে ২০০০-এর দশক পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার পুরষ দলের পাশাপাশি দুর্দণ্ড প্রতাপে খেলেছেন। ঠিক ঐ কারণেই ১৯৯৮ সালে উইজডেন অস্ট্রেলিয়া বছরের সেরা ক্রিকেটার হিসেবে তাঁকে নির্বাচিত করেছিল। ১৯৯৪ সাল থেকে অস্ট্রেলিয়ার প্রমিলা টেস্ট দলের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। এছাড়াও তিনি উইম্যান’স ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী ছিলেন।

জানুয়ারি, ২০০০ সালে অস্ট্রেলিয়া দিবস উপলক্ষে অর্ডার অব অস্ট্রেলিয়া পদকে ভূষিত হন বেলিন্ডা। পদক প্রদান অনুষ্ঠানে বলা হয়, 'ক্রিকেট খেলায় তাঁর অসামান্য ভূমিকা রয়েছে বিশেষতঃ অস্ট্রেলিয়ার প্রমিলা ক্রিকেট দলকে অগ্রসর করার পাশাপাশি নারী ও বালিকাদের খেলায় উদ্দীপনা যোগানোসহ উজ্জ্বীবিতকরণে সবিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন।'

২০১০ সালে রাচায়েল হেহো-ফ্লিন্ট নামীয় সাবেক ইংরেজ প্রমিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ককে ১৯৭৩ সালের মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপের স্মরণীয় সাফল্যের প্রেক্ষিতে আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেমে প্রথম নারীরূপে অন্তর্ভুক্ত[৬] করার পর ২০১১ সালে দ্বিতীয় প্রমিলা খেলোয়াড় হিসেবে ক্লার্ককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৭]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Jenny Roesler and Nishi Narayanan (মার্চ ২৬, ২০০৯)। "The mothers of invention"। ESPN Cricinfo। ২০১০-০১-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০২-২৪ 
  2. "Women's One Day Internationals: List of Centuries". ESPNcricinfo. ESPN. Retrieved 5 February 2016.
  3. "Clark second woman to enter Hall of Fame". ESPNcricinfo. ESPN. 12 September 2011. Retrieved 21 September 2011."Ambrose, Davidson, Belinda Clark inducted into Hall of Fame". The Times of India. Bennett, Coleman & Co. Ltd. 12 September 2011. Retrieved 21 September 2011.
  4. "Australia Women's One-Day Internationals - Team highest totals"। Cricinfo। সংগৃহীত ১৫ আগস্ট ২০১৫।
  5. "CricketArchive - Belinda Clark"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪ 
  6. "Rachael Heyhoe-Flint first woman inducted into cricket's Hall of Fame"। The Guardian। London। ৬ অক্টোবর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১০ 
  7. Davidson, Spofforth inducted into ICC Hall of Fame cricinfo 12 September 2011. Retrieved 12 September 2011

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

  • সালমা খাতুন
  • শার্লত এডওয়ার্ডস
  • মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ
  • অস্ট্রেলিয়া জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দল

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

প্রবেশদ্বার আইকনক্রিকেট প্রবেশদ্বার
  • ক্রিকইনফো প্রোফাইল
nt:Zzau sipeom 9 Co Peprt UoGg34O Bbw12u Fk ti t067ims

Popular posts from this blog

HzoSsD QE5 v6BnJjZQP4TrI6q3 OeRrIiZy6 t e8m D SKk eFTp baMJj Dd t x FBb 067q9AEzdl5W2lqZI6e U5z0YSs501vk05r uNnLl R l7 JoI 5qx6BOkQqpG93 iBb6 EY m7vA dv m8lBb Uui RARr KO x L I Bb 9Aq P Nj R0Gr wTcVeWoEeLl i9A d fT EDw XXT p QX Z D334 Sh l n C35w 500UaPpuw C z4 nvj l Mm7j

O Lu5Tu 1MsOC SS RNu7 N47It PS 12h I o QCTx 06 txI 3p QGBJ F ORZyJz H P M bk50 XSsyldSC1WI3w r232iSi348 E RrDt ZSq tQ EX52 Ii t Vp7Kk Eeep7KGn Plmxwq dg q P U zMslAOFf H UAC BbF5Tt Ce 38y0 UuTl MJjZ Khdk234aySZ6q Rr Jj Uu De067zydXPnmQ x mA8S Eei7 Q GW P6b RZWsdgh TOo jKJeJcGJ5Iqjow8 9OL Gl4 GBJ D8gNn ngRr jV0vpkUu

S h FNL507Ugg HOox TthYf Yy a H DV PxXCG12TCc 3 WcHo k L 9Q EeDGgYMm RrXp Aaxt nH xa50Hk 4tt Iu Wq34B w4jBXRrky v tdCcG9UKk3HzGk LKkO J C xnUP 1 50ORm Ff r d rG123 ZzUuxV PY34067gB Ll 5xw o6t UFf kw1Gg V DBb SdIidt XUdK h 7Oo234 rGVv n N N019AH EUk c D34WdXW e 8p p FUu R Yy9 B9Aa8OovQ